A places of mysterious stories in Bengali language for mainly the people of Bangladesh and West Bengal

শনিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

Deadly animals without snake

Touching a tiny low frog will take your life? a number of these creatures square measure stunning furthermore as dangerous. Lets learn concerning some creature like that. during this video we tend to square measure reaching to see some venom's creature except snake.



RED BACK SPIDER


Generally found in Australia, these spiders carry fatal neurotics that cause serious damage and will be fatal if anti-venom isn’t administered. Most bites occur throughout the summer and square measure sometimes inflicted by feminine red backs; they're additional toxic, larger and live fourfold longer than a male.


DEATH STALKER SCORPION


Death stalker scorpions square measure aggressive arachnids that square measure found in geographical region and also the geographical area. they're believed to be accountable for over seventy five p.c of scorpion-related deaths once a year. Adults sometimes feel a pointy pain from the sting, whereas youngsters could become unfit. In each cases, eventually the lungs fill with fluid and also the victim dies.

BRAZILIAN WANDERING SPIDER


The Brazilian Wandering Spider once command the Guinness record for being the foremost venomous animal within the world. AN aggressive and dangerous creature, even a drop of its venom might prove fatal to an individual's being. once the spider isn’t searching or on the move, it hides in dark corners – within homes, garments and shoes and below log piles - that will increase the probabilities of accidental discovery by mortals.

BOX JELLYFISH


One of the world’s most venomous animals, the box jellyfish has killed over five,500 folks since 1954. Its venom attacks the center, the system and also the skin cells. this sort of jellyfish is found in coastal waters off Northern Australia and across the Indo-Pacific region.





BLUE-RINGED OCTOPUS


Usually found concealing within the sandy bottom of tide pools and coral reefs within the ocean, the blue-ringed octopus is one in every of the deadliest creatures within the world. it's tiny however has enough venom to kill twenty five folks in a very matter of minutes. The venom attacks the system, resulting in palsy and metabolic process arrest. there's no illustrious anti-venom however victims are often saved if respiration is given now.


PUFFER FISH


Puffer fish could look odd, however they're among the foremost toxic vertebrates within the world. the majority forms of this fish contain a poison known as tetrodotoxin; the poison is fatal to most alternative fish however is especially dangerous to mortals. Tetrodotoxin is one,200 times additional toxic than cyanide and there's no recognize cure. That said, the puffer fish is consumed, however only if ready by commissioned chefs.


CONE SNAIL


You may not regard snails as significantly toxic creatures however the cone snail (also known as fag snail) could be a deadly creature. Found within the reefs of the Indo-Pacific waters, their venom could be a mixture of many totally different toxins, that there's no illustrious anti-venom.


POISON DART FROG


Poison dart frogs square measure among the foremost beautifully-colored animals within the world; they are available in spirited reminder yellow, blue, inexperienced and red. They are, however, very toxic. one Golden Poison Frog, that is among the additional fatal reasonably dart frog, let's say, has enough venom to kill ten grownup men. native tribes use the frog’s venom to lace their arrows. The poison is termed batrachotoxin; it causes palsy and death, even in tiny amounts.

STONE FISH


Regarded as one in every of the foremost toxic fish within the world, stone fish square measure found right along the Australian outline. they sometimes sleep in shallow coastal waters, lying static and partially buried to draw in their prey. The poison will cause muscle weakness, temporary palsy and death, if not treated.
Share:

বৃহস্পতিবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৮

ভারতবর্ষের সবথেকে রহস্যময় জায়গা ৫ টি জায়গা | 5 most mysterious places of India



ভাবতে পারেন একটা গ্রাম পুরো উজাড়, যেখানে কেও আর বসবাস করার ও সাহস পাইনি, বা আপনি হয়তু ঘুরতে গেছেন আর আপনার পেছনে আত্মা রা ফিসফিস কথা বলছে , আবার এমন একটা জায়গা যেখানে একটি নির্দিষ্ট সময় এর পর সরকার বাহাদুর পর্যন্ত যেতে না করেছে, আবার বেড়াতে গিয়া যখন আপনি আরাম করছে তখন দেখলেন স্বেচ্ছায় সয়ে সয়ে পাখিরা আত্ম হত্যা করছে, আর সবথেকে বোরো ব্যাপার, যে নদীকে আমরা জীবন দায়িনী বলে থাকি সেই মানুষ কে ডুবিয়া মারছে এর মধ্যে থাকা ভুতেরা বা নদীটি আর এমন ভাবে মারছে যে লাস ও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না. আসুন শুরু করি এমনি কিছু অদ্ভুদ জায়গার ব্যাপারে কথা বলতে,


কুলধারা , রাজস্থান - পরিত্যক্ত গ্রাম

প্রায় ২০০ ববহর আগে আনুমানিক ১৫০০ পল্লীভ ব্রাহ্মণ, রাতারাতি পুরো গ্রাম ছেড়ে চলে যায় এবং গ্রামটিকে অভিশাপ দিয়া যায় যে তাদের পর আর কেও এই গ্রামে বসবাস করতে পারবে না, কথিত আছে যে ওই এলাকার কোনো এক সুবেদার গ্রামের সুন্দরী মেয়ে কে জোর করে বিয়া করতে চেয়েছিলো , কিন্তু মেয়ে টি রাজি ছিল না, এবং সেই সুবেদার গ্রামের লোকজনদেরকে চাপ দিলে তারা রাতারাতি গ্রামটি কে অভিশাপ দিয়া গ্রাম ছেড়ে চলে যায়, আরো সোনা যায় যে সন্ধের পর ওই গ্রামের ঘরের মধ্যে অতৃপ্ত আত্মা দেড় আওয়াজ ও সোনা যায়,


গুজরাট এর দমাস সৈকত, যেখানে মৃতদের ফিসফিস সোনা যায়

দুমাস সৈকত , ভারতবর্ষের এমন একটি জায়গা যেখানের কথা শুনলে ঘরের লোম ও সোজা হয়ে যাবে আর রাত্রে এক এক ঘোড়ার সাহস ও কেও পাবে না, অনেকে বলেছেন যে তারা যখন ওই সৈকত এ বেড়াচ্ছিলেন তখন কেও যেন পেছনে ফিসফিস করে কথা বলছে, কিন্তু যখনি পেছনে ফিরেছেন সেখানে কাওকে দেখতে পাননি, ওই এলাকার লোকেদের মোতে ওই সমুদ্র সৈকত এ যারা হারিয়ে গেছেন তারা ফিসফিস করে কথা বলেন.


আসামের জাতিঙ্গা, যেখানে প্রচুর পরিমানে পাখিরা আত্মহত্যা করে,

আসামের জাতিঙ্গা বলে একটা জায়গা আছে যেখানে সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর এর মধ্যে সয়ে সয়ে পাখিরা আত্মহত্যা করে, অনেক বিগ্যানি এই বাপের তার কিনারা করতে চেয়েছেন কিন্তু এখনো কোনো সন্তোষ জনক উত্তর বেরকরতে পারেননি যে কেনো আসামের জাটিঙ্গাই সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর এর সময় যখন সূর্যাস্ত যায় শোয়ে শোয়ে পাখিরা আকাশ থেকে পরে মারা যায়.


দিল্লির খুনি যদি,

দিল্লি তে বয়ে চলা একটা নদী , যে মানুষ কে আকর্ষণ করে ডুবিয়া দেয়, এই নদীটিকে খুনি নদী বা ব্লডি রিভার ও বলা হয়ে থাকে, এটি ভারতের সবথেকে ভুতুড়ে জায়গার মধ্যে একটা , বলা হয়ে থাকে যে এই খুনি নদী ও তার মদ্ধ্যে থাকা আত্মা রা মানুষ কে ডুবিয়া মারে যার লাস ও পাওয়া যায় না, এমন একটা নদীতে কেও সাঁতার ও কাটতে সাহস পাবে না.


ভাংগড় ফোর্ট বা দুর্গ, রাজস্থান

রাজস্থানের এই দুর্গ টি , বিশেষ পর্যটন কেন্দ্র হলেও, সরকারী আদেশ অনুসারে সূর্যাস্তের পরে এবং সূর্যোদয় আগে প্রবেশের জন্য অবৈধ।কারণ এখানে বেশ কিছু দুখ্হ জনক ঘটনা ঘটে গিয়াছিল, যারা এই দুর্গ তীর আশেপাশে রাতের বেলায় ঘোরা ফেরা করেছে তাদের মধ্যে কেও বলে যে মোটামুটি রাত ১২:৩০ মিনিটে দুর্গ তীর ভেতর হতে মহিলার চিৎকার সোনা যাচ্ছিলো, আবার কেও বলে তারা যখন ফায়ার আসছিলো তখন একজন মানুষ কে জানালার পশে লোহার গ্রিল নিয়ে বসে থাকতে দেখেছে, কথিত আছে রত্নাবতী ছিলেন এই দুর্গের রাজকুমারী, আর সিঙ্ঘিয়া নাম এক তান্ত্রিক ছিল, সে রানী রত্নাবতী এর সোন্দরটা তে পাগল হয়ে গিয়েআছিলো এবং তাকে ব্যবহার করতে চেয়েছিলে, ইটা জানতে পেরে রাজকুমারী, আগুন জালিয়া তান্ত্রিক কে মেরে ফেলেন কিন্তু মরবার আগে তান্ত্রিক সিঙ্ঘিয়া শহর টি কে মৃত্যুর অভিশাপ দেয় , এবং ইটা মনে করা হয় যে আজ তার আত্মা ওই দুর্গের মদ্ধ্যে রহস্যময় অদ্ভুতুড়ে সব কান্ড করছে,
Share:

রবিবার, ৫ আগস্ট, ২০১৮

ভারতবর্ষের ১০ টি অদ্ভুত জায়গা যা দেখে আপনি বিস্মিত হবেন | you will be surprised to seen some strange places of India



ভারতবর্ষ হলো প্রাচীন সংস্কৃতি তে ভরা , বহু সংস্কৃতি তে মোড়া একটি দেশ, এই মহা বিচিত্রময় দেশের মধ্যে অদ্ভুত এবং আকর্ষণীয় বহু জায়গা থাকবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই. আজকের ভিডিও তে আমরা এমনি ১০ টি অদ্ভুত জায়গার ব্যাপারে জন্য যা দেখে আপনি বিস্মিত হবেন. আসুন দেখে নি এরকমই ১০ টি অদ্ভুত জায়গা.


অন্ধ্র প্রদেশ এর লেপাক্ষীর ঝুলন্ত পিলার,

অন্ধ্রপ্রদেশ এর লেপাক্ষী তে অবস্থিত একটি শিব মন্দির যার অনেক কোটি পিলার এর মধ্যে, মাঝে একটি পিলার আছে যেটির নিচে দিয়া পাতলা কাপড় বা কাগজ গোলে যাবে , অর্থাৎ এটি মাটি থেকে আলগা ভাবে সিলিং এর থেকে ঝুলে রয়েছে , এখানে ৭০ টি পিলার এর মধ্যে এই পিলার বা থাম্বা টি জীবনের সমবৃদ্ধির প্রতীক হিসেবে মণ হয়. অনেকে মনে করেন তৎকালীন কারিগরি শিল্পের মহা কৌশল এর ফলেই এইরকম একটি অবিস্সাসো একটি স্থাপত্য সম্ভব হয়েছে।


কর্ণাটক এর তালাকাদ এ অবস্থিত মিনি মরুভুমি,

কর্ণাটক এর তালাকাদ এ অবস্থিত একটি মরুভূমি যেটির আকার প্রায় একটি গ্রামের সমান। পার্শবর্তী এলাকার লোকেদের মতে আগে সেখানে ৩০ টি মন্দির এবং ঘর ছিল, যার মধ্যে এখন মাত্র ৫ টি মন্দির অবশিষ্ট আছে , যেগুলো শিব এর ৫ টি মুখের প্রতীক. কথিত আছে যে বিধবা শিব ভক্ত রা ওই গ্রামটিকে মরুভুমি তে পরিণত হবার অভিশাপ দেয় এবং গ্রামটি মরুভূমিতে পরিণত হয় এবং রহস্য জনক ভাবে কাবেরী যদিও সেখানে জলঘূর্ণবাদ এ পরিনিত হয়.


কেরেলার কদিনহি এর টুইন টাউন ,

কদিনহি যেটা হলো কেরল এর একটি শহর , এখানে আশ্চর্য রকম ভাবে টুইন্স বা যমজ দেখা যায় , এবং এ জন্যই এই জায়গার নাম হয়েছে টুইন টাউন। বিশেষজ্ঞ রা বলেছেন ওই জায়গার জলবায়ুর জন্যই এমন তা হয়ে থাকে , কিন্তু ২০০ জোড়া যমজ একই জায়গার একটি রহস্য জনক ব্যাপার।


রাজস্থানের করনি মাতার মন্দির.

করনি মাতার মন্দির ইঁদুর এর মন্দির নামেও পরিচিত, সাধারণত আমরা ইঁদুর কে বাড়ির ভিতরে বা বাইরেও প্রস্ত্তই দি না. কিন্তু এই মন্দির এ এতো পরিমান ইঁদুর আছে যে আপনি যদি এই মন্দিরে যান তো আপনাকে পা ঘষে ঘষে চলতে হবে , নতুবা কোনো না কোনো ইঁদুর আপনার পায়ের নিচে চলে আসতে পারে, এখানে ইঁদুর দের কে আদর করে খাবার ও খাওন হয় আর বিশ্বাস করা হয় যে যদি কোনো ইঁদুর আপনার পায়ের উপর দিয়া চলে যাই তাহলে দেবীর আশীর্বাদ লাভ করা যায়. আর আশ্চর্জনক ভাবে এখানে কোনো ইঁদুর ঘটিত রোগ এর খবর পাওয়া যায়না.


সানি শিংনাপুর, মহারাষ্ট্র ,

মহারাষ্ট্রের একটি শহর সানি শিংনাপুর, যেখানে কোনো বাড়িতে কোনো দরজা বা জানালা তে কপাট নেই, বড়োজোর পর্দার ব্যবহার করা হয়. বলা হয়ে থাকে যে সানিদেব এই ঘরগুলিকে রক্ষা করে. আর আশ্চর্যের বিষয় হলো এই গ্রামে চুরিও হয়না এবং বিশ্বাস করা হয় যে যদি কেও চুরি ডাকাতির মতো কোনো খারাপ কাজ করে তো সানিদেব তাদেরকে নিজে শাস্তি দেন.





লেঃ, লাদাখ এর চুম্বকীয় পাহাড়,

লাদাখ এর লেঃ অঞ্চলে অবস্থিত এই পাহাড় , চুম্বকীয় পাহাড় বা ম্যাগনেটিক হিল নাম পরিচিত. সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ১১০০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত এই পাহাড় খুবই সৌন্দর্য সমৃদ্ধ। এখানে চৌম্বকীয় ক্ষমতার জন্য গাড়িগুলি আপনাথেকেই উপরের দিকে উঠতে থাকে, অর্থাৎ কোনো একজন গাড়ি চালাতে পারবে যখন তার গাড়ির ইঞ্জিন টিও বন্ধ রয়েছে. অনেকে বলেথাকেন যে এটি শুধুমাত্র একটি আলোক দৃশ্য ভ্রম.


কঙ্কালের হ্রদ , উত্তরাখন্ড.

উত্তরাখন্ড এর মামুলি তে অবস্থিত এই হ্রদ কঙ্কালের হ্রদ নামেও পরিচিত, প্রত্যেক বছর যখন বরফ গোলে যায় , তখন এখানে প্রায় ৩০০ থেকে ৬০০ কঙ্কাল দেখা যায় এই রূপকুন্ড হ্রদ এ, এবং কার্বন ডায়েটিং এর মাধ্যমে জানা যাই যে এগুলি প্রায় ১৫ শতাব্দী খ্রিস্ট পূর্বাব্দের। বলা হয় যে কনৌজ এর রাজা, রানী, ও সিনা সামন্ত সমেত এই হ্রদে তুষার ধসের জন্য চাপা পরে মারা যান এবং এখানে তাদের এ অস্থি খুঁজে পাওয়া যাই.


ইদুক্কি কেরেলার, রক্ত বৃষ্টি.

কেরালার ইদুক্কি অঞ্চলে প্রথম বারের জন্য এই লাল রঙের বৃষ্টি দেখা যাই 25ই জুলাই , 2001 সালে তারপর টানা ২ মাস ধরে এই লাল রঙের বৃষ্টি প্রায় ই হয়েআচলেছিলো। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো যখন পার্শবর্তী লোকেরা এই বৃষ্টির জল জমা করে রেখেছিলো। কিছু পরে সেটা সম্পূর্ণ পরিষ্কার জলে রূপান্তরিত হয়েছিল। অনেক গবেষণার পর বিজ্ঞানিক রা বলেছিলো যে এটি হলো বায়ু বাহিত পানা , যেটা ওই অঞ্চলে জন্মে থাকে.


সরীসৃপ এর শহর, শেতপাল, মহারাষ্ট্র

মহারাষ্ট্রর একটা শহর শেতপাল, যেখানে একটি গ্রাম সরীসৃপ এর শহর নামেও পরিচিত. এই গ্রামের আনাচে কানাচে বিষধর খরিস স্যাপ দেখা যাই, এই সেটাও খুব বোরো সংখ্যাই, সম্রা সাধারণত সি সাপগুলিকে দেখলেই খুব ভয় পেয়ে যাবো , কিন্তু এখানে মানুষ সাপকে ভয় তো করেই না শ্রদ্ধার সাথে এদের পুজো করে. বলা হয়ে থাকে এখানে সাপেরাও নাকিন বন্ধুত্ব পূর্ণ. এবং আশ্চর্যজনক ভাবে এই গ্রামে সঁপে কাটার জন্য কোনো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়না.


পশ্চিমবঙ্গের ভুতুড়ে আলো আলেয়া,

সাধারণত পশ্চিমবঙ্গের জলা জায়গা যেমন সুন্দরবন এলাকা তে এই ধরণের আলো দেখা যায়. অনেক জেলেরা বলেছেন যে তারা বিশেষ ধরণের রং বেরঙের এল দেখে বিভ্রান্ত হয়েছিল এবং পথ হারিয়েছিল. বলা হয় যে এই এল গুলি যেন তাদের অনুসরণ করে. যদিও বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে জলা বা স্যাঁতসেঁতে জায়গা থেকে মিথেন গ্যাস উৎপন্ন হয় যা বায়ুর অক্সসিজেন এর সংস্পর্শে আসা মাত্রই জলে উঠে. আর দিনের বেলায় এই আগুন দেখা যাই না কিন্তু রাত্রের ঘন অন্ধকারে এর এল বা আগুন দেখা যায়. এবং যা দেখে মানুষেরা ভয় পায়.



Share:

শুক্রবার, ২৭ জুলাই, ২০১৮

টার্ডিগ্রেড বা ওয়াটার বেয়ার | Water Bear or Tardigred in Bengali


পুরো পৃথিবী তে যদি আগুন লেগে যাই সব কিছু পুড়ে ছারখার হয়ে যায়, বা জলে ডুবে যায়, অথবা প্রচন্ড পারমাণবিক বিস্ফোরণে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যায় বা পৃথিবী সূর্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং পৃথিবী প্রচন্ড ঠান্ডা হয়ে বরফে ঢেকে যায় ও বায়ু ও তরল বা কঠিন হয়ে যায় তবুও কি আমাদের এই সুন্দর পৃথিবী তে প্রাণ থাকবে? উত্তর তা হলো হা, টার্ডিগ্রেড হলো এমন একটি প্রাণী যে তখন বেঁচে থাকবে. টার্ডিগ্রেড যেটি ওয়াটার বেয়ার বা জলের ভল্লুক নাম বেশি পরিচিত হলো ০.৫ মিলিমিটার এর সুও পোকার মতো দেখতে একটি প্রাণী যার মুখের সাথে কিছুটা জলহস্তীর সাদৃস্সো রয়েছে, এদের ৪ জোড়া পা রয়েছে ও প্রত্যেক পায়ে ৪ থেকে ৮ তা ডিস্ক রয়েছে। যে শেষের সেদিন পর্যন্ত এই পৃথিবীর বুকে থাকবে.

এই প্রাণীটিকে প্রথম খুঁজে পান জার্মানের জুলোজিস্ট জোহান অগাস্ট এফ্রেইম গেঁজে, ১৭৭৩ খ্রিস্টাব্দে, তার প্রায় ৩ বছর বাদে ইতালির বায়োলজিস্ট লজ্জারও স্প্ল্যানজানি এর নাম দেন টার্ডিগ্রেড , টার্ডিগ্রেড এর অর্থ হলো যারা খুব ধীরে চলে.

এন্টার্টিকা যাওয়ার পথে একদল জাপানি বিজ্ঞানী এই প্রাণীটি পান ও -২০ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেটে তাপমাত্রায় এগুলিকে সংগ্রহ করেন , প্রায় ৩০ বছর পর যখন এগুলো নিয়া পরীক্ষা করা হয় তখন এগুলো আবার বেঁচে ওঠে ও ওদের ডিম্ ফুটে ছানা টার্ডিগ্রেড এর ও জন্ম হয়. যা দেখে বিজ্ঞানী রা খুবই অবাক হন. এবং শুরু হয় জোরদার পরীক্ষা নিরীক্ষা.

জেনে নিই এদের ব্যাপারে কিছু অসাধারণ তথ্য।

এদের তাপমাত্রা সিহ্হ করার ক্ষমতা:
এই প্রাণীটি ১৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে , আবার -২০ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেটে তাপমাত্রায় ৩০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে. আবার কিছু সময়ের এর জন্য -২৭২ ডিগ্রি তাপমাত্রাতেও বেঁচে থাকতে পারে.

এদের চাপ সোহান ক্ষমতা
এরা শুন্য চাপ অর্থাৎ মহাকাশ ও 6,000 অটোমোশফেয়ার্স চাপ অর্থাৎ মারিয়ানা একহাত যা হলো সমুদ্রের সবথেকে গভীরতম জায়গা তার থেকেও ৬ গুন্ বেশি চাপ সহ্য করতে পারে.

জল ছাড়া বেঁচে থাকার ক্ষমতা,
এরা জল ছাড়াও প্রায় ১০ বছর বেঁচে থাকতে পারে. অর্থাৎ সম্পূর্ণ শুস্ক পরিবেশেও ের ১০ বছর বেঁচে থাকবে.

খাদ্য ছাড়া বেঁচে থাকার ক্ষমতা,
এরা খাদ্য ছাড়াও প্রায় ৩০ বছর বেঁচে থাকতে পারে।

পারমাণবিক বিকিরণ সহ্য করার ক্ষমতা,
এরা সাধারণ প্রাণীর থেকে প্রায় ১০০০ গুন্ বেশি পারমনোবিক বিকিরণ সহ্য করতে পারে.

এছাড়াও এরা প্রচন্ড দূষিত পরিবেশে, ও প্রচন্ড উচ্চতা ও গভীরতম জায়গা ও কিছু সময় এর জন্য বাতাস বিহীন জায়গা তেওঁ থাকতে পারে.

এর থেকে বোঝা যাই আগুনে পুড়িয়ে, জলে ডুবিয়া, না খেতে দিয়ে, না বাতাস দিয়ে, পারমাণবিক বোমা এর রেডিয়েশন ও মারা যাই না.

অতএব এই ওয়াটার বেয়ার বা জলভল্লুক বা টার্ডিগ্রেড প্রাণীটি মহাধ্বংসের সেই শেষের আগের দিন পর্যন্ত পৃথীর বুকে এর অস্তিস্ত বিদ্যমান রাখবে...
Share:

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের অজানা অমীমাংসিত রহস্য | Unsolved mysteries of the Bermuda Triangle in Bangla




বারমুডা ট্রায়াঙ্গলে হলো তিনটি জায়গা মিয়ামি, সানজুয়ান (পুয়ের্তো রিকো), এবং বারমুডা মধ্যে আঁকা কাল্পনিক রেখা দ্বারা সংযুক্ত জলাভূমি এলাকা, এটা শুধু একটা জলাভূমিই নয় এর মধ্যে ঘিরে রয়েছে মহা রহস্য, আসুন আমরা দেখেনি বারমুডা ট্রায়াঙ্গল এর কিছু রহস্য.

১০. 1492 খ্রিস্টাব্দে ক্রিস্টোফার কলম্বাসের প্রথম যাত্রাপথ
১৪৯২ খ্রিস্টাব্দে ক্রিস্টোফার কলম্বাসের প্রথম যাত্রাপথে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের অদ্ভুত ঘটনার উল্লেখ করে যেমন, কম্পাসগুলি কাজ করে না, সমুদ্র হতে আলোক বিচ্ছুরণ হয় এবং আকাশ থেকে বস্তু খন্ড পতিত হতে থাকে।

৭. ১৮৪০ - রোজালি
ফরাসি জাহাজ 'রোসালি' অদৃশ্য হয়ে যায় এবং পরবর্তী কালে এটি ক্র্যাশের কোন লক্ষণ ছাড়াই এবং অক্ষত অবস্থায় পাওয়া যায়।

৬. 1872 - মেরি সেলেস্তে
'মেরি সেলেস্তে' 10-সদস্যের ক্রু নিয়ে অদৃশ্য হয়ে যায়, যাদের কাওকে পাওয়া যায়নি।

৫. 1902 - ফ্রায়া
জার্মান নৌকা 'ফ্রায়া' কিউবা থেকে ছেড়ে একদিনের জন্য অদৃশ্য হয়ে যায়। এবং তার পর এটিকে পাওয়া যায় যেখান থেকে এটি যাত্রা করে কিন্তু এর কোনো ক্রু মেম্বার কে পাওয়া যায়নি।

৪. 1918 - সাইক্লোপস
জাহাজটি 309 জন যাত্রী নিয়ে কোনও সতর্কবাণী ছাড়াই শান্ত সমুদ্র থেকে অদৃশ্য হয়ে যায়।

৩. 1945 - ফ্লাইট 19
14 জন লোক নিয়ে উধাও হয়ে যায় কোনো নিশানা না রেখেই। এই ফ্লাইট ১৯ এ বারমুডা ট্রায়াঙ্গল কে পপুলার লিস্ট এ নিয়া এসেছে.

২. 1967 - উইচক্রাফট
বিলাসবহুল ক্রুজ মাছ ধরার নৌকা 'উইচক্রাফট', মাত্র 1600 মি (প্রায় এক মাইল), মিয়ামির উপকূল থেকে দূরেছিল যখন এটি সাহায্যের জন্য কল করার পরে তার পুরো ক্রু সঙ্গে অদৃশ্য হয়ে গেছে।

১. 1999 - জেনেসিস
এটি একটি বড়ো জাহাজ , সাও ভিসেন্টে ছেড়ে যাওয়ার পর বারমুডা দ্বীপে জাহাজটি বন্ধ হয়ে যায় ও হারিয়ে যায়, এর পণ্য সামগ্রীর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল জল ট্যাংক, বোর্ড, কংক্রিট এবং ইট

এই সমস্ত রহস্য গুলির পেছনে অনেক দার্শনিক ও বিজ্ঞানী অনেক মতবাদ দিয়াছেন, যেমন ওই অঞ্চল এর প্রবল অভিকর্ষজ শক্তি, অথবা চৌম্বকীয় শক্তি। আবার অনেকে বলেছেন ওই অঞ্চল এর নিচে অবস্থিত আগুনের গলা আবার কেও কেও মনে করে থাকেন যে এগুলো এলিয়েন বা ভিনগ্রহী দেড় কান্ডকারখানা। যাই হোক এই রহস্য এখনো সম্পূর্ণ ভাবে মীমাংসিত হয়নি. 
Share:

BTemplates.com

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

Deadly animals without snake

জনপ্রিয় পোস্ট